তোর বাবা তো এখনো তৃণমূলে কি বলবি বল - শুভেন্দু কে ফের আক্রমণে কল‍্যাণ

3rd January 2021 7:37 pm বাঁকুড়া
তোর বাবা তো এখনো তৃণমূলে কি বলবি বল - শুভেন্দু কে ফের আক্রমণে কল‍্যাণ


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  'তৃণমূলের সবাই যদি চোর হয় তবে তোর বাবাও তো এখনো তৃণমূলে রয়েছে কি বলবি বল' । শুভেন্দু অধিকারী কে নাম না করে ব্যক্তিগত আক্রমণ করলেন সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় । রবিবার বাঁকুড়ার পাত্রসায়রে কেন্দ্রের কৃষি আইন বিরোধী সমাবেশে বক্তব্য রাখছিলেন তিনি । কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় শুভেন্দু অধিকারীকে কটাক্ষ করে আরো বলেন, ২০১৪ সালে সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার পর কি দরকার ছিল ২০১৬ তে মন্ত্রীত্ব পাওয়ার জন্য ফিরে আসার । তিনটে দপ্তরের মন্ত্রী ও বেশ কিছু কর্পোরশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পাওয়ার পরেও ওনার 'চাওয়ার শেষ নেই' বলে এই তৃণমূল সাংসদের দাবি । মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারটা দেননি'। তাই কাঁথির কাজু বাদাম খাওয়া নাড্ডু, গুড্ডু, মেজোবাবুর কাছে দিদি খারাপ'। নাম না করে সদ্য তৃণমূল ত্যাগি শুভেন্দু অধিকারীকে ঠিক এই ভাষাতেই আক্রমণ করলেন সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় । মঞ্চে বক্তৃতার মাঝে বিজেপির রাজ্য সভাপতি, সাংসদ দিলীপ ঘোষকেও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, 'ওর অবস্থা কাহিল'। ও ভেবেছিল মুখ্যমন্ত্রী হবো। কিন্তু যা অবস্থা তাতে ছ'জন মুখ্যমন্ত্রী ও ১৬ জন উপ মুখ্যমন্ত্রীর লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন বলেও তিনি দাবি করেন।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।